জন্মনিয়ন্ত্রণের ভবিষ্যৎ পদ্ধতি
জন্মনিয়ন্ত্রণের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত এবং শতভাগ কার্যকর একটা পদ্ধতি আবিষ্কারের চেষ্টা দীর্ঘদিনের। তাছাড়া এ পর্যন্ত জন্ম নিয়ন্ত্রণের যত পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে তার সবকিছুই মহিলাকেন্দ্রিক। তাই খুব শিগগিরই বাজারে আসছে জন্মনিয়ন্ত্রণের বেশকিছু নতুন পদ্ধতি।
পুরুষের জন্য পিল
গসিপল নামক এ পিল খুব শিগগিরই বাজারে আসছে। এ পিলে স্টেরয়েড হরমোন থাকে, যা শুক্রাণুর ডেভেলপমেন্ট হতে দেয়া না।
গসিপল নামক এ পিল খুব শিগগিরই বাজারে আসছে। এ পিলে স্টেরয়েড হরমোন থাকে, যা শুক্রাণুর ডেভেলপমেন্ট হতে দেয়া না।
পুরুষের জন্য ইনজেকশন
এটা তিন মাস অন্তর ব্যবহার করতে হয়। পুরুষদের যৌনাকাঙ্ক্ষা কমিয়ে দেয় বলে এটা নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে।
এটা তিন মাস অন্তর ব্যবহার করতে হয়। পুরুষদের যৌনাকাঙ্ক্ষা কমিয়ে দেয় বলে এটা নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে।
ইমপ্ল্যান্ট
ইমপ্ল্যানোন নামক নতুন এ ইমপ্ল্যান্ট চার সেন্টিমিটার লম্বা এবং মাত্র দুই মিলিমিটার প্রশস্ত। এটাতে খুবই কার্যকর হরমোন থাকে এবং টানা তিন বছর প্রেগন্যান্সি প্রতিরোধ করে। এটা ব্যবহার করার জন্য এখনো অনুমোদন দেয়া হয়নি।
ইমপ্ল্যানোন নামক নতুন এ ইমপ্ল্যান্ট চার সেন্টিমিটার লম্বা এবং মাত্র দুই মিলিমিটার প্রশস্ত। এটাতে খুবই কার্যকর হরমোন থাকে এবং টানা তিন বছর প্রেগন্যান্সি প্রতিরোধ করে। এটা ব্যবহার করার জন্য এখনো অনুমোদন দেয়া হয়নি।
ক্যাপনোর নামক নতুন একটি ইমপ্ল্যান্ট খুব শিগগিরই বাজারে আসছে। এর বিশেষত্ব হলো এটা দেহের অভ্যন্তরে মিশে (নমঢ়ঢ়সলংপ) হয়ে যায়। ফলে স্কিনের নিচে একবার স্থাপন করলে আর বের করে আনতে হয় না।
ডায়াফ্রাম
এটাতে একমুখী ভালব থাকে। ফলে জরায়ুর বিভিন্ন সিক্রেশন বের হয়ে আসতে পারলেও দৈহিক সম্পর্কের পর কোনো বীর্য এ পথে যেতে পারে না।
এটাতে একমুখী ভালব থাকে। ফলে জরায়ুর বিভিন্ন সিক্রেশন বের হয়ে আসতে পারলেও দৈহিক সম্পর্কের পর কোনো বীর্য এ পথে যেতে পারে না।
লাইগেশন কিংবা ভ্যাসেকটমির নতুন পদ্ধতি
অপারেশন ছাড়া কীভাবে লাইগেশন করা যায় সে ব্যাপারে ব্যাপক গবেষণা চলছে। এক ধরনের কেমিক্যাল প্ল্যাগ ব্যবহার করে জরায়ু টিউব বন্ধ করার চিন্তা-ভাবনা চলছে। এ পদ্ধতি কার্যকর হরে ভ্যাসেকটমিও কেমিক্যালের সাহায্যে করা সম্ভব হবে।
অপারেশন ছাড়া কীভাবে লাইগেশন করা যায় সে ব্যাপারে ব্যাপক গবেষণা চলছে। এক ধরনের কেমিক্যাল প্ল্যাগ ব্যবহার করে জরায়ু টিউব বন্ধ করার চিন্তা-ভাবনা চলছে। এ পদ্ধতি কার্যকর হরে ভ্যাসেকটমিও কেমিক্যালের সাহায্যে করা সম্ভব হবে।
স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে জন্ম বৃদ্ধির হার ২.৪১ ভাগ। এভাবে বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে আগামী ২৯ বছরের মধ্যে এসব দেশের জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। এ অবস্থায় পরিবার পরিকল্পনাকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য না দিলে যে মরিবার পরিকল্পনাই বাস্তবায়িত হবে। বছর বছর সন্তান জন্মদানের মাধ্যমে আপনি আপনার ক্ষমতা বা পাওয়ার অন্যকে দেখাতেই পারেন। তবে এটা জানেন তো, পাওয়ার ইজ নাথিং উইদাউট কন্ট্রোল।
No comments:
Post a Comment